Newsbazar24:দুর্নীতির অভিযোগে শিক্ষক ও অশিক্ষক কর্মী মিলিয়ে মোট ২৫ হাজার ৭৫৩ জনের নিয়োগ সোমবার বাতিল করে দিয়েছে কলকাতা হাইকোর্ট। আদালতের এই রায় নির্বাচন কমিশনকে দুশ্চিন্তায় ফেলেছে। হাইকোর্টের নির্দেশে যাঁদের চাকরি গেল, তাঁরা যদি ভোটের ডিউটি করতে রাজি না হন, তাহলে শেষ মুহূর্তে ভোটের ডিউটি করতে কাদের পাঠানো হবে?
মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় এদিন হুংকার দিয়েছেন, হাইকোর্টের রায়কে চ্যালেঞ্জ করে সুপ্রিম কোর্টে যাবে রাজ্য সরকার। সুপ্রিম কোর্ট যদি হাইকোর্টের রায়ের উপর স্থগিতাদেশ দেয় তা হলে প্রায় ২৬ হাজার জনের আপাতত চাকরি থাকবে। সুপ্রিম কোর্ট মামলার শুনানি করতে দেরি করলে বিষয়টি ঝুলে থাকতে পারে। অথচ চিন্তার ব্যাপার হল, রাজ্যে দ্বিতীয় দফার ভোট হল ২৬ এপ্রিল। এরএর মধ্যে সুপ্রিম কোনও নির্দেশ না দিলে কমিশন বিপাকে পড়তে পারে।
নির্বাচন কমিশন সূত্রে জানা গিয়েছে,শিক্ষক এবং অশিক্ষক কর্মীদের দীর্ঘদিন ধরে নির্বাচনের কাজে ব্যবহার করা হয়। তবে এই ২৫৭৫৩ জনের মধ্যে কতজনের ভোটের ডিউটি পড়েছিল সেই পরিসংখ্যান এখনও কমিশনের হাতে নেই। ফলে দ্বিতীয় দফার ভোটের আগে কমিশনের কাছে পরিষ্কার নয় যে ভোটের ডিউটি থেকে কে কে অনুপস্থিত থাকবেন এই জটিলতা থেকে বেরিয়ে আসার উপায় খুঁজছেন নির্বাচন কমিশন।
এই বিষয়ে রাজ্য মুখ্য নির্বাচনী আধিকারিকের দফতরের অ্যাডিশনাল সিইও অরিন্দম নিয়োগী জানান, ”আমাদের ভোটকর্মীদের বেশ কিছুটা অংশ শিক্ষক-শিক্ষিকারা আছেন বটে, কিন্তু ভোট কর্মীদের ২০-২৫% রিজার্ভ থাকে। ফলে তা দিয়ে আমরা ভোট করাতে পারব।” আরও জানান, ”রিজার্ভ ফোর্সে থাকা ভোটকর্মীদের ডিসি অফিসে রিপোর্ট করার চিঠি চলে গিয়েছে। তাঁরা ডিসি অফিসে চলে যাবেন। ভোটের ডিউটি বন্টনের দিন যাঁরা অনুপস্থিত থাকবেন, তাঁদের রিজার্ভ ভোট কর্মী থেকে নেওয়া হবে।”
বহরমপুরের জিটিআই হাইস্কুলের সামনে অধীর চৌধুরীর গাড়ি ঘিরে বিক্ষোভ তৃণমূলের
Spread the loveNewsbazar24:সোমবার বহরমপুর কেন্দ্রে ভোট গ্রহণ চলছে। আর এদিন সকাল থেকে বহরমপুর শহরের বিভিন্ন বুথে ঘুরছেন বহরমপুর কেন্দ্রের কংগ্রেস প্রার্থী অধীর চৌধুরী। এই দিন দুপুর প্রায় বারোটা নাগাদ বহরমপুরের…