Monday , 7 October 2024 |
  1. Delete-31-10-24
  2. উপাসনা এবং ধর্ম
  3. কলকাতা
  4. কৃষি ও ফুল বাগান
  5. খেলা
  6. গ্রহ শান্তি
  7. চলো যাই
  8. জানা অজানা
  9. দেশ
  10. পড়াশোনা
  11. পথ চলতি
  12. পেশা প্রস্তুতি
  13. প্রযুক্তি ও বিজ্ঞান
  14. ফ্যাশান
  15. বিজ্ঞাপন

হবিবপুরের রায় বাড়ির পূজায় ঘট ভরে নদী থেকে মন্দিরে আনার সময় শূন্যে গুলি ছোড়া হয়

প্রতিবেদক
kartik pal
October 7, 2024 2:04 pm

Newsbazar24:মালদার গ্রাম বাংলার পুজো গুলোর মধ্যে অন্যতম ২২৪ বছরের পুরানো হবিবপুর ব্লকের তিলাসন গ্রামের রায় বাড়ির দুর্গাপুজো। শতাব্দী প্রাচীন রায় বাড়ির এই দুর্গাপুজো আজও পুরনো নিয়ম নিষ্ঠার সঙ্গে চলে আসছে। ১৮০০ সালে রায় পরিবারের পূর্বপুরুষ শিবপ্রসাদ রায়ের হাত দিয়েই শুরু হয়েছিল দুর্গাপুজো। সেই সময় এই জমিদার পরিবারের বিলাসবহুল জীবনযাত্রা নানান ব্যবসা-বাণিজ্য ও সাম্রাজ্যর চালানোর ক্ষেত্রেই আর্থিক সংকট দূর করার কারণে পূর্বপুরুষ শিবপ্রসাদ রায় দেবী দুর্গার আরাধনায় মত্ত হন। রথযাত্রার দিন প্রথম মাটিও খড় দিয়ে মূর্তি তৈরীর প্রথম কাজ শুরু করা হয়।মহালয়ার দিন পর্যন্ত এই প্রতিবার নির্মাণের কাজ চলে এবং মহালয়ার রাত্রে মায়ের চক্ষুদান করা হয়। এরপর শুরু হয় দেবীর বোধন। জানা যায়, দেবীর বোধনের পর সপ্তমীর সকালে নদীতে তিনটে ঘট ভরা হয়। একটি কুলদেবীর একটি কলা বউ এবং একটি মা দুর্গার ঘট ভরে আসার সময় ঘাট হইতে মন্দির পর্যন্ত পাঁচ রাউন্ড শূন্যে গুলি ছোরা হয়। রীতিমতো সীমান্ত সুরক্ষা বাহিনী উপস্থিতিতে লাইসেন্স প্রাপ্ত বন্ধুক দিয়ে এই গুলি ছোড়া হয়। রায় বাড়ির এমন পুজোর প্রচলন দেখতে ভিড় করেন গ্রামবাসীরা। অষ্টমী ও নবমীর দিন গ্রামবাসী ও শহরের বহু লোককে কার্ডের মাধ্যমে নিমন্ত্রিত করা হয়।রায় পরিবারের নবম পুরুষ শ্রী রাকেশ কুমার রায় ওরফে পাপ্পু রায় জানান নিমন্ত্রিত বাদেও যারা এই পুজো দেখতে আসেন তাদের সকলকে জমিদার বাড়ির পক্ষ থেকে আপ্যায়ন করা হয়। ধুমধাম করে নবমী পর্যন্ত চলবে পুজো এবং ভোজনের আয়োজন। রায় পরিবারের স্থানীয় মৃৎশিল্পী দুর্গা প্রতিমাটি তৈরি করছেন।
বর্তমানে রায় পরিবারের পুজো উদ্যোক্তা রাকেশ কুমার রায় বলেন, ২২৪ বছরের পুরনো রায় বাড়ির দুর্গা পুজো। মহালয়ার দিন থেকেই দেবীর আরাধনা শুরু হয়। মূল পুজো আরম্ভ হয় ষষ্ঠীর সন্ধ্যায়। সপ্তমীর সকালে নাট মন্দির থেকে সামান্য দূরে পুনর্ভবা নদীতে ঘট ভরা হয় এবং কলা বউকে স্নান করানো হয়। তাদের প্রয়াণের পর এখন আমরাই পূর্বপুরুষের এই স্মৃতি টিকিয়ে রেখেছি। তবে যতটুকু আমরা জানতে পেরেছি এলাকার শান্তি রক্ষা এবং পূর্বপুরুষদের স্মৃতির উদ্দেশ্যেই শূন্যে গুলি ছোঁড়ার প্রচলন রয়েছে। দশমীর দিন পরিবারের রীতি মেনেই দেবী দুর্গার বিসর্জন দেওয়া হয়। দশমীর দিন চলতে থাকে আদিবাসী নৃত্য ও খিচুড়ি প্রসাদ বিতরণ।

WhatsApp channel Join Now
Telegram channel Join Now

সর্বশেষ - কৃষি ও ফুল বাগান

আপনার জন্য নির্বাচিত

বন্ধ্যাত্বকরণ করাতে গিয়ে বধূর মৃত্যু! অবরোধ, বিক্ষোভে উত্তেজনা গঙ্গারামপুরে

আক্রান্তের পরিবারকে সরকারি কোয়ারান্টিনে পাঠালো প্রশাসন, এলাকায় আতঙ্ক-

সাংস্কৃতিক কর্মীদের ওপর অন্যায় আক্রমণ ও হেনস্থার বিরুদ্ধে মালদায় প্রতিবাদী মঞ্চ

বাস খালে । মৃত্যু ৩৭ জনের , রাজ্য ও কেন্দ্র মিলিয়ে মৃতর পরিবারদের ৭ লক্ষ টাকা করে ক্ষতিপূরণ

পুকুর নয়, টবেই করে নিন পদ্মের চাষ ! জানুন বিস্তারিত

SSC Scam: নিয়োগ দুর্নীতিতে বিস্ফোরক তথ্য সিবিআইর হাতে, অযোগ্যদের তালিকা পাঠিয়েছিল খোদ এসএসসি

উত্তরবঙ্গে সর্বপ্রথম মালদহে অনুষ্ঠিত হচ্ছে জাতীয় স্তরের অনূর্ধ্ব ১৮ রাঙ্কিং টেনিস টুর্নামেন্ট

শুরু হলো জমজমাট প্রদীপ কর মেমোরিয়াল নকআউট ক্রিকেট টুর্নামেন্ট

বাড়িতে চলছে দেহ ব্যবসা ! গ্রেফতার দম্পতি ও উদ্ধার ৬ জন তরুণী।

নবমীর রাতে খাঁদে পরে গেলো বরযাত্রীর গাড়ি ! মৃত এখন পর্যন্ত ৩৫, আহত অনেক