Wednesday , 3 August 2022 |
  1. Delete-31-10-24
  2. উপাসনা এবং ধর্ম
  3. কলকাতা
  4. কৃষি ও ফুল বাগান
  5. খেলা
  6. গ্রহ শান্তি
  7. চলো যাই
  8. জানা অজানা
  9. দেশ
  10. পড়াশোনা
  11. পথ চলতি
  12. পেশা প্রস্তুতি
  13. প্রযুক্তি ও বিজ্ঞান
  14. ফ্যাশান
  15. বিজ্ঞাপন

ইয়াও মিং এমন একজন  মানুষ  , যাকে না চিনেও আমরা অনেকেই চিনি !

প্রতিবেদক
Sankar Chakraboty,Admin
August 3, 2022 12:21 pm

news bazar24: গোটা বিংশ শতাব্দীতে যে সব ছবি তোলা হয়েছে তার দ্বিগুনের অধিক ছবি একবিংশ শতাব্দীর এক চতুর্থাংশ সময়ের তোলা শেষ ছবি। ছবি তোলা আজকাল বর্তমান যুগে খুব স্বাভাবিক একটা ব্যাপার। হেঁচকি প্রতিদিন না উঠলেও ছবি তোলা কিন্তু প্রায় প্রতিদিনই হয়। এদের মধ্যে কোনো কোনো ছবি তৈরি করে ইতিহাস। কোনোটি আবার জন্ম দেয় মিশ্র অনুভূতির। হ্যা ‘ইয়াও মিং’ নামের চাইনিজ ক্রীড়াবিদের অবস্থাও ঠিক এমনই!

 খুশি হবেন না-কি মুখ ভার, ভাবতে ভাবতে অবসর নিয়ে নিলেন। তিনি ভাবতে পেরেছেন কি না, তা আমরা না জানলেও আমরা অনেকেই জানতে চাই তাকে, তার সত্যিকারের বাস্তব যুগের সত্ত্বাকে।

মানুষ তার কর্মে বাঁচে, ছবিতে নয়। ‘ ইয়াও মিং’ চিনের একজন সফল বিখ্যাত অ্যাথলিট। বাবা মায়ের একমাত্র সন্তান মিং বিখ্যাত তার শারীরিক গঠনের কারণে। বলাই বাহুল্য, উচ্চতার কারণেও! তার  ৭ ফিট ৬ ইঞ্চি উচ্চতার মিংয়ের রক্তেই বইছে বাস্কেটবলের প্রতি নেশা। বাবা মা দুজনই প্রাক্তন পেশাদার বাস্কেটবল খেলোয়াড় ছিলেন। মজার বিষয় হচ্ছে, তার অস্বাভাবিক উচ্চতাও তার জিনগত বৈশিষ্ট্য! বাবার উচ্চতা ৬ ফিট ৭ ইঞ্চি, মায়ের ৬ ফিট ৩ ইঞ্চি! তার সহধর্মীণী ইয়ে লির হাইট ৬ ফিট ৪ ইঞ্চি এবং সেও একজন বাস্কেটবল তারকা। ওয়াহহ… কি পরিবার তাই না! ১৯৮০ সালের ১২ই সেপ্টেম্বর সাংহাইয়ে জন্ম হয় এই তারকার। ক্যারিয়ার শুরু করেছেন ‘সাংহাই শার্কসের’ হয়ে। গতি, জাম্পিং, ট্যাকনিক্যাল প্লেয়িংয়ে তুষ্ট করেছেন সবাইকে। ২০০২ সালে যুক্তরাষ্ট্রের এনবিএতে (National Basketball Association) ‘হাউস্টন রকেটের’ জার্সিতে অভিষেক হয় মিং-এর।

ইয়াও যুক্তরাষ্ট্রের বাইরের একমাত্র প্লেয়ার যিনি পাঁঁচবার এনবিএর অলস্টার টিমে জায়গা করে নিয়েছেন। চীনের বাস্কেটবল অ্যাসোসিয়েশন (CBA) তাকে তাদের হল অব ফেমেও স্থান দেওয়া হয়েছে। ইয়াও এনবিএর ইতিহাসের তার সময়ের সবচেয়ে লম্বা এবং চতুর্থ সর্বোচ্চ উচ্চতার অধিকারী খেলোয়াড় হিসেবে স্বীকৃতি লাভ করেছে। তার আয় ও জনপ্রিয়তায় টানা ছয়বার ঠাঁই হয়েছে ফোর্বস ম্যাগাজিনের করা চাইনিজ সেলিব্রেটিদের সংক্ষিপ্ত তালিকায়। ইয়াও মিংয়ের ক্যারিয়ার অর্জনের ঝুলি বেশ সমৃদ্ধ। নিঃসন্দেহে সেরা সাফল্য ২০০১, ২০০৩ ও ২০০৫ সালে টানা তিনবার দেশকে এশিয়ান বাস্কেটবলের স্বর্ণ জেতানো সামান্য মুখের কথা নয়। এমনকি তিনটি টূর্ণামেন্টেই তিনি পেয়েছিলেন মোস্ট ভ্যালুয়েবল প্লেয়ারের খেতাব। একজন সফল অ্যাথলেটের ক্যারিয়ার আরেকটু বিস্তৃত হতে পারত। কিন্তু গোড়ালির চোটে ৩১ বছর বয়সেই অবসর নেন তিনি। ২০১১ সালের ২০শে জুলাই নিজ শহর সাংহাইয়ে এ ঘোষণা করেন তিনি। তার সম্পর্কে এনবিএর প্রধান বলেন, ‘সে মেধা, পরিশ্রম, ডেডিকেশন এবং মানবিকতার অনন্য মিশ্রণ। তার সেন্স অব হিউমার চমৎকার।তার অবসর ঘোষণায় চীনা সোশ্যাল সাইটে আসা প্রায় দেড় মিলিয়ন মন্তব্য প্রমাণ করে তার আবেদন ও জনপ্রিয়তা। বাস্কেটবল প্রাঙ্গনে অতি পরিচিত এক নাম ইয়াও মিং আমাদের দেশে প্রায় অচেনা। কিন্তু অবাক করা ব্যাপার, আমরা সকলেই তাকে চিনি। কিন্তু কিভাবে? ২০১০ সালে এক ম্যাচ পরবর্তী সংবাদ সম্মেলনে তার এক সাংবাদিক বন্ধু’র তোলা ছবি যা পরবর্তীতে একজন চাইনিজ কার্টুনিস্টের ছোঁয়ায় পায় পৃথক রূপ। ওই ছবিটি ফেসবুকে গিয়ে ভাইরাল হতে বেশি সময় লাগেনি! ঝড়ের চেয়ে অধিক গতিতে ভারতের ফেসবুক ফিডে যেকোনো কিছু ভাইরাল হয় সহজে। আমাদের কাছে হাসির খোরাক হলেও ইয়াও মিং আপন আলোয় উদ্ভাসিত নক্ষত্র যার রয়েছে যশ, খ্যাতি, প্রতিপত্তি এবং সবচেয়ে মূল্যবান সম্পদ, মানবিক গুণ।

WhatsApp channel Join Now
Telegram channel Join Now

সর্বশেষ - মালদা

আপনার জন্য নির্বাচিত

মোদীজির সরকার নাহলে দেশের সংসদ ভবন ওয়াকাফ সম্পত্তি হয়ে যেত

লকডাউন পরিস্থিতিতে ইংরেজবাজার ব্লকের অসহায় দুঃস্থ পরিবারগুলির পাশে ট্রাক ওনার্স অ্যাসোসিয়েশন।

1 লাখ টাকায় এই ব্যবসা শুরু করুন, প্রতি মাসে বাম্পার আয় হবে

বাংলায় তাণ্ডব ভাড়াটে বিহারের পুলিশের ! ভেঙে গুঁড়িয়ে দিল কুড়িটি অসহায় দিনমজুরের বাড়ি

জাতীয় গঙ্গা পরিষদের বৈঠকে যোগ দিতে প্রধানমন্ত্রী রাজ্যে আসছেন বছর শেষে

Odisha Staff Selection commission নিয়োগ করতে চলেছে প্রচুর শিক্ষক

‘দাম্ভিক’ করিনার বিরুদ্ধে অনুযোগ ইনফোসিস কর্তার

কলকাতার মেট্রোয় আগুনের আতঙ্ক! ব্যাহত মেট্রো পরিষেবা।

দু’তিন দিনের জন্য বাঙলা-ঝাড়গ্রাম সীমান্তে ‘হতিবাড়ি’

রথের চূড়ায় আগুন, মৃত্যু ছয় পুণ্যার্থীর, আহত ১৫