Friday , 8 November 2024 |
  1. Delete-31-10-24
  2. উপাসনা এবং ধর্ম
  3. কলকাতা
  4. কৃষি ও ফুল বাগান
  5. খেলা
  6. গ্রহ শান্তি
  7. চলো যাই
  8. জানা অজানা
  9. দেশ
  10. পড়াশোনা
  11. পথ চলতি
  12. পেশা প্রস্তুতি
  13. প্রযুক্তি ও বিজ্ঞান
  14. ফ্যাশান
  15. বিজ্ঞাপন

আলিগড় বিশ্ববিদ্যালয় কে সংখ্যালঘু তকমা ফিরিয়ে দেওয়ার প্রশ্নে সুপ্রিম কোর্ট দ্বিধাবিভক্ত, কি হলো জানতে পড়ুন

প্রতিবেদক
kartik pal
November 8, 2024 1:58 pm

Newsbazar24:আলিগড় মুসলিম বিশ্ববিদ্যালয়কে সংখ্যালঘু তকমা ফিরিয়ে দেওয়া হবে কিনা সেই সিদ্ধান্ত নিয়ে একমত হতে পারল না সুপ্রিম কোর্টের সাংবিধানিক বেঞ্চ। পাঠানো হলো ৩ সদস্যের বেঞ্চে। শুক্রবার সুপ্রিম কোর্টের বিদায়ী প্রধান বিচারপতি ডিওয়াই চন্দ্রচূড়ের নেতৃত্বাধীন সাত সদস্যের বেঞ্চ ভারতীয় সংবিধানের ৩০ ধারা অনুসারে আলিগড় মুসলিম বিশ্ববিদ্যালয়কে সংখ্যালঘু মর্যাদার স্বীকৃতি দেওয়ার বিষয়ে দ্বিধা বিভক্ত হয়।
১৮৭৫ সালে স্যার সৈয়দ আহমেদ খান ‘আলিগড় মুসলিম কলেজ’ প্রতিষ্ঠা করেছিলেন। পরবর্তীতে, ১৯২০ সালে,এটি একটি বিশ্ববিদ্যালয়ের মর্যাদা পায়।
উল্লেখ্য, ১৯৬৭ সালে সুপ্রিম কোর্টের রায়েই সংখ্যালঘু শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের মর্যাদা হারিয়েছিল এই কেন্দ্রীয় বিশ্ববিদ্যালয়। ১৯৮১ সালে তৎকালীন সরকার আলিগড় মুসলিম বিশ্ববিদ্যালয় আইন সংশোধন করে সেটিকে সংখ্যালঘু শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের মর্যাদা ফিরিয়ে দিয়েছিল। তবে ২০০৬ সালে এলাহাবাদ হাই কোর্ট ১৯৮১ সালের সংশোধনীকে ‘অসাংবিধানিক’ আখ্যা দিয়েছিল। সেই সময় উচ্চ আদালতের বক্তব্য ছিল, কেন্দ্রীয় সরকারের একটি শিক্ষা প্রতিষ্ঠান সংখ্যালঘু সংস্থার মর্যাদা পেতে পারেনা।
আজ সুপ্রিম কোর্টের সাত বিচারপতির বেঞ্চ ৪-৩ মতামতের ভিত্তিতে শুক্রবার রায় দেয়, আলিগড় মুসলিম বিশ্ববিদ্যালয় ভারতের সংবিধানের ৩০ নম্বর অনুচ্ছেদের অধীনে সংখ্যালঘু মর্যাদার অধিকারী। উল্লেখ্য, সংবিধানের ৩০ (এ) অনুচ্ছেদে ভাষা ও ধর্মীয় সংখ্যালঘুদের শিক্ষা প্রতিষ্ঠান স্থাপন ও পরিচালনার অধিকার দেওয়া হয়েছে। প্রধান বিচারপতি ধনঞ্জয় ওয়াই চন্দ্রচূড়, বিচারপতি সঞ্জীব খান্না, বিচারপতি জেবি পারদিওয়ালা এবং বিচারপতি মনোজ মিশ্র এই রায়ের পক্ষে মত প্রকাশ করে বলেন, ‘উল্লেখিত সংখ্যালঘু প্রতিষ্ঠানটি অবশ্যই সংখ্যালঘুদের দ্বারা প্রতিষ্ঠিত হতে হবে এবং তা সংখ্যালঘুদের দ্বারাই পরিচালিত হতে হবে।’ বাকি তিন বিচারপতি ভিন্ন মত পোষণ করেছেন। সেই তিন বিচারপতি – জাস্টিস সূর্য কান্ত, জাস্টিস দীপঙ্কর দত্ত এবং জাস্টিস সতীশ চন্দ্র বলেন, ‘দুই বিচারপতির বেঞ্চ যেভাবে মামলাটি সাত সদস্যের বেঞ্চে রেফার করেছে, তা আইনের দৃষ্টিকোণে ভুল। দুই বিচারপতির বেঞ্চ প্রথমে তিন সদস্যের বেঞ্চকে মামলাটি রেফার করতে পারে।’
এদিনের নির্দেশে বলা হয়, এলাহাবাদ হাইকোর্টের রায়টি বাতিল করা হল। কেন্দ্রের তরফ থেকে সলিসিটর জেনারেলের বলেন, ‘১৮৭৫ সালে প্রতিষ্ঠিত এই বিশ্ববিদ্যালয় প্রাক-স্বাধীনতা যুগেও জাতীয় স্তরের গুরুত্বপূর্ণ শিক্ষা প্রতিষ্ঠান ছিল। তাই তাকে কেবলমাত্র সংখ্যালঘুদের জন্য বলা যেতে পারে না।’ কেন্দ্র আরও জানিয়েছিল, ১৯৮১ সালে কংগ্রেস সরকারের পাশ করানো সংশোধনী বাতিল করে আলিগড় মুসলিম বিশ্ববিদ্যালয়ের সংখ্যালঘু শিক্ষা প্রতিষ্ঠান হিসাবে বিশেষ মর্যাদা প্রত্যাহার করে নিতে চায় তারা। তবে সুপ্রিম কোর্টের আজকের রায়তে আলিগড় মুসলিম বিশ্ববিদ্যালয় সংখ্যালঘু তকমা পেতে পারে। এই আবহে আলিগড় মুসলিম বিশ্ববিদ্যালয় সংখ্যালঘু প্রতিষ্ঠান কি না, সেই সংক্রান্ত চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নেবে সুপ্রিম কোর্টের পৃথক বেঞ্চ। আর সেটা হলে শিডিউল ট্রাইব, শিডিউল কাস্ট এবং আর্থিক ভাবে দুর্বল শ্রেণির পড়ুয়াদের জন্যে এখানে আসন সংরক্ষিত থাকবে না। এদিকে কোনও শিক্ষা প্রতিষ্ঠান সংখ্যালঘু তকমা পেলে সেখানে সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের জন্য ৫০ শতাংশ আসন সংরক্ষিত থাকে।

WhatsApp channel Join Now
Telegram channel Join Now

সর্বশেষ - কলকাতা

আপনার জন্য নির্বাচিত

বৃহস্পতিবারের ন্যায় শুক্রবারেও তৃনমূলে ভাঙন অব্যাহত, আবারও দুই বিধায়ক দল ছাড়লেন

গোপনে পাকিস্তানী অস্ত্রে ভরে যাচ্ছে কি বাংলাদেশ?

যুদ্ধের দ্বিতীয় দিনে এখনো পর্যন্ত মৃত ১৩৭, আহত ৪ শতাধিক, হাজার হাজার মানুষ গৃহহারা।

খুঁটি পুজোর মাধ্যমে ৫৩ তম বৎসরপর দূর্গোৎসবের শুভ সূচনা নবদ্বীপ অমর ভারতী ক্লাবের

ব্যবসায়ীর কাছ থেকে টাকা ছিনতাইয়ের ঘটনার কিনারা করল মালদহের মানিকচক থানার পুলিশ।

পুরুলিয়ার কয়েকটি অফবিট জায়গা

১২জুলাই কমিটির পক্ষ থেকে নক্সালবাড়ী ব্লকে বিক্ষোভ সভা

দুর্গম পাহাড়ের মাঝ থেকে সাদা লাল রঙের মহাদেব মন্দির

Malda news:বড়দিন ও বর্ষবরণ উৎসবকে সামনে রেখে আলোর রোশনাইয়ে মেতে উঠেছে মালদহ শহর

৬৪ বছর পড়ে দ্বিতীয়বার বিবাহ দিলেন নাতি নাতনিরা