Share on whatsapp
Share on twitter
Share on facebook
Share on email
Share on telegram
Share on linkedin

এবার যুদ্ধ থামাতে আমেরিকাকে চাপ আরব দেশ গুলির ! গাজার বশ্যতা মানবে না ইসরায়েল

Share on whatsapp
Share on facebook
Share on twitter
Share on email
Share on telegram
Share on linkedin

news bazar24 : আরব দেশগুলো আমেরিকাকে যুদ্ধ বন্ধের জন্য চাপ দিচ্ছে এমনই দাবি উঠে আসছে । যুদ্ধ পরিস্থিতির মধ্যে মার্কিন বিদেশ সচিব অ্যান্থনি ব্লিঙ্কেন পশ্চিম এশিয়াতেই রয়েছেন। জর্ডান ও মিশরের প্রতিনিধিরা অবিলম্বে যুদ্ধবিরতির দাবি জানিয়েছেন। তারা গাজায় ইসরায়েলের সর্বশেষ হামলার দিকে ইঙ্গিত করেছে, যা যুদ্ধের সর্বশেষ ক্ষত হিসাবে 68 জন প্রাণ দিয়েছে।
সংবাদ সূত্রে জানা গেছে , গাজায় জাতিসংঘ পরিচালিত একটি স্কুল বর্তমানে হাসপাতাল এবং শরণার্থী শিবির হিসেবে ব্যবহৃত হচ্ছে। সেখানে যুদ্ধে আহত ব্যক্তিদের চিকিৎসা দেওয়া হচ্ছে। ঘরবাড়ি হারিয়ে লোকজনও সেখানে আশ্রয় নিয়েছে। তবে এমনই একটি অন্য আশ্রয় কেন্দ্রে বোমা হামলার অভিযোগ রয়েছে ইসরায়েলের বিরুদ্ধে। যার মধ্যে ৬৮ জনের মৃত্যু হয়েছে। এ ঘটনা দেখে মিশর ও জর্ডান যুদ্ধবিরতির দাবি জানায়।
তবে মার্কিন বিদেশ সচিবের কণ্ঠে ইসরায়েলের আওয়াজ শোনা গেছে। ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী বেঞ্জামিন নেতানিয়াহু বলেছেন, “যুদ্ধ বন্ধ করার অর্থ হবে গাজায় হামাসের কাছে আত্মসমর্পণ করা, যা ইসরাইল কখনই করবে না।” নেতানিয়াহু হামাসকে ধ্বংস করার অঙ্গীকার করেছিলেন। ব্লিঙ্কেন শনিবার এক সংবাদ সম্মেলনে বলেছেন যে “যুদ্ধবিরতির অর্থ হামাসকে গাজার বশ্যতা মেনে নে ওয়া, যা কখনওই করবে না ইজ়রায়েল। ” রয়টার্সের প্রতিবেদনে এমনই বলা হয়েছে।

তবে যুক্তরাষ্ট্র ইসরাইলকে সাময়িকভাবে যুদ্ধ বন্ধ করতে বলেছিলো । ব্লিঙ্কেন গাজার যুদ্ধে ক্ষতিগ্রস্ত বেসামরিক নাগরিকদের ত্রাণ বিতরণের জন্য নেতানিয়াহুর কাছে যুদ্ধবিরতির আবেদন করেছিলেন। কিন্তু ইসরায়েল সেই অনুরোধ প্রত্যাখ্যান করেছে। নেতানিয়াহু হুঁশিয়ারি দেন , যতক্ষণ না তার পণ বন্দিদের হামাসের কাছ থেকে মুক্ত করা হবে ততক্ষণ যুদ্ধ থামবে না।

গত ৭ অক্টোবর ফিলিস্তিনি সশস্ত্র গোষ্ঠী হামাস ইসরায়েল সীমান্ত অতিক্রম করে হামলা চালায়। তারা গাজায় আড়াই শতাধিক ইসরায়েলি নাগরিককে বন্দি করে। নেতানিয়াহু বলেন, ইসরায়েলের মূল লক্ষ্য তাদের মুক্ত করা। শনিবার হামাস দাবি করেছে, ইসরায়েলের হামলায় পণ বন্দিরাও ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে। 60 জনেরও বেশি ইসরায়েলি পণবন্দির হিসাব পাওয়া যায়নি। ২৩ জন মারা গেছে।
তবে এখন ইসরায়েলি সেনাবাহিনী কী করে ? সেদিকে নজর রাখছে গোটা বিশ্ব।

Share on whatsapp
Share on facebook
Share on twitter
Share on email
Share on telegram
Share on linkedin

সম্পর্কিত খবর