Thursday , 20 October 2022 |
  1. Delete-31-10-24
  2. উপাসনা এবং ধর্ম
  3. কলকাতা
  4. কৃষি ও ফুল বাগান
  5. খেলা
  6. গ্রহ শান্তি
  7. চলো যাই
  8. জানা অজানা
  9. দেশ
  10. পড়াশোনা
  11. পথ চলতি
  12. পেশা প্রস্তুতি
  13. প্রযুক্তি ও বিজ্ঞান
  14. ফ্যাশান
  15. বিজ্ঞাপন

Malda Kali Puja:জেলার ঐতিহাসিক কালী পুজো গুলোর মধ্যে অন্যতম গঙ্গাবাগের ১০ মাথার কালি

প্রতিবেদক
kartik pal
October 20, 2022 8:44 pm

Newsbazar24 :-আর মাত্র তিন দিন পর কালীপুজো। মালদহ জেলার ঐতিহাসিক কালীপুজো গুলোর অন্যতম মালদহ শহরের ইংলিশ বাজার ব্যায়াম সমিতির দশমাথা কালীপুজো।
এখানে প্রথা অনুযায়ী দিনের আলোয় পূজিতা হন দশ মাথা কালী। যা মহাকালী নামে পরিচিত। এখানের বিশেষ বৈশিষ্ট্য রয়েছে বলি প্রথা এবং শোল মাছের টক বিশেষ প্রসাদ।
মালদহের ইতিহাস ঘাটলে দেখা যাবে ১৯৩০ সালে দেশে শাসন করছে ইংরেজরা। মালদহে চরম অত্যাচার চালিয়েছিল ব্রিটিশ সরকার। ব্রিটিশের অত্যাচারের বিরুদ্ধে মানুষজন বিদ্রোহ করার সিদ্ধান্ত নেন। তখন নিজেদের মধ্যে শক্তি আর সাহস বৃদ্ধি করতে শুরু হয় কালীপুজো। যা আজও চলছে। শক্তির আরাধনায় শুরু হয় দশ মাথা মহাকালীর পুজো। তবে বর্তমানে পুড়াটুলি থেকে পুজোর স্থান পরিবর্তন হয়ে এসেছে ইংরেজবাজার শহরের গঙ্গাবাগে। সারা জেলায় এই পুজো ১০ মাথার কালীপুজো নামে পরিচিত। চতুর্দশীর দিন ধুমধাম করে পূজিতা হন এই দেবী। কেমন কালী মূর্তি?‌ জানা যায়, এই কালীমূর্তির বিশেষ অর্থ রয়েছে। দেবীর ১০ মাথা, ১০ হাত ও ১০ পা রয়েছে। প্রতিমায় শিবের কোন অস্তিত্ব নেই। দেবীর পায়ের তলায় রয়েছে অসুরের কাটা মুণ্ডু। প্রত্যেক হাতে রয়েছে বিভিন্ন ধরনের অস্ত্র। পুজো উদ্যোক্তারা জানান, শ্রী শ্রী চণ্ডী গ্রন্থের বৈকৃতিক রহস্যে এই মূর্তির উল্লেখ পাওয়া যায়। বিহারের বিন্দুবাসিনীতে পাহাড়ের গায়ে ও প্রাচীন যুগে খোদাই করা রয়েছে এই মূর্তি। গঙ্গাবাগ এলাকায় মায়ের মন্দিরটি নির্মিত হয়েছে ১৯৮৫ সালে। মায়ের মন্দির নির্মাণ নিয়ে এলাকায় জনশ্রুতি প্রচলিত আছে । স্থানীয় বাসিন্দাদের কাছ থেকে জানা যায়, যেখানে মহাকালীর মন্দির রয়েছে, সেখানে তন্ত্র সাধনা করতেন এলাকার বাসিন্দা প্রফুল্লধন মুখোপাধ্যায়। সাধনার জন্য তৈরি করে পঞ্চমুণ্ডির আসন। সেই আসনের ওপরে দেবীর বেদি নির্মিত হয়েছে। প্রফুল্লবাবুর মৃত্যুর পর তার বংশধর ও স্থানীয় মানুষজন এই পুজো চালিয়ে আসছেন। বর্তমানে এই পুজোর দায়িত্বে রয়েছে ইংরেজবাজার ব্যায়াম সমিতি।
এখানকার পুজোর রীতিনীতি আলাদা। জানা গিয়েছে, প্রথম থেকেই এই পুজো অমাবস্যার পরিবর্তে চতুর্দশী তিথিতে অনুষ্ঠান ও পুজো হয়ে আসছে। পাঠা বলি দিয়ে রক্ত উৎসর্গের মাধ্যমে পুজো শুরু হয়। বলির শেষে শোল মাছের টক রান্না করে দেওয়া হয় কালীমাকে। চতুর্দশীর সকালে মৃৎশিল্পীর ঘর থেকে শোভাযাত্রা সহকারে মন্দির পর্যন্ত মাকে নিয়ে যাওয়া হয় শোভাযাত্রা সহকারে। শোভযাত্রায় বিভিন্ন ধরনের বাদ্য বাজনার আয়োজন করা হয়। পাশাপাশি পাঁচদিন ধরে চলে সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান। শেষের দিন নরনারায়ণ সেবা।

WhatsApp channel Join Now
Telegram channel Join Now

সর্বশেষ - কৃষি ও ফুল বাগান

আপনার জন্য নির্বাচিত

শরীরের কোন কোন অংশে তিল থাকা শুভ 

পশ্চিম বর্ধমানের স্বেচ্ছাসেবী সংস্থা “মার্ক” এর উদ্যোগে রতুয়া ব্লকের আড়াই ডাঙ্গায় দুস্থ পরিবারে ত্রান বিলি

পরীক্ষা চলাকালীন অসুস্থ হয়ে জ্ঞান হারালো পরীক্ষার্থী।

জেলা ক্রেতা সুরক্ষা দপ্তর এর উদ্যোগে পশ্চিম বর্ধমানে পালিত হল জাতীয় উপভোক্তা দিবস।।

জেলা ক্রেতা সুরক্ষা দপ্তর এর উদ্যোগে পশ্চিম বর্ধমানে পালিত হল জাতীয় উপভোক্তা দিবস।।

পশ্চিম বঙ্গ বিজেপি তে যোগ দিতে পারেন রাজ্যপাল ! নতুন রাজ্যপাল দৌড়ে বাঙালি

জম্মু-কাশ্মীরে নদীতে ভেঙে পড়ল ভারতীয় সেনার কপ্টার

২১কিলোমিটার রাস্তা দৌড়ে গিয়ে মনোনয়নপত্র জমা দিলেন স্মরণ সুব্বা

পুলিশের খাতায় কুখ্যাত অপরাধী অবোধ রাইকে গ্রেফতার করল প্রধান নগর থানার পুলিশ, বাজেয়াপ্ত দুটি চার চাকার গাড়ি

বিধানসভা অনুযায়ী কোর কমিটি গঠন করল দক্ষিণ দিনাজপুর জেলা তৃণমূল কংগ্রেস

জমিতে বোমা ফেটে গুরুতর আহত এক বৃদ্ধ।