Malda:বৃহস্পতিবারও জেলা তৃণমূলের সহ-সভাপতি দুলাল সরকারের নেতৃত্বে কর্মী সমর্থকরা কলকাতার উদ্দেশ্যে রওনা হলেন

Newsbazar 24:মালদা জেলার বিভিন্ন প্রান্ত থেকে দলীয় কর্মী সমর্থকরা কলকাতার ধর্মতলার উদ্দেশ্যে রওনা হন একুশে জুলাই এর সমাবেশে সামিল হতে। বুধবার জেলা তৃণমূল কংগ্রেস সভাপতি বিধায়ক আব্দুর রহিম বক্সীর নেতৃত্বে বেশ কয়েক হাজার তৃণমূল কর্মী সমর্থক বাসে এবং ছোট গাড়িতে রওনা হন। সেদিন যারা যেতে পারেননি তাদের জন্য বৃহস্পতিবার যাওয়ার ব্যবস্থা করলেন জেলা তৃণমূলের সহ-সভাপতি দুলাল সরকার এদিন তিনি বেশ কিছু কর্মী সমর্থকদের নিয়ে মিছিল করে কাঞ্চনজঙ্ঘা এক্সপ্রেসে তুলে দেন এরপর তিনি কিছু নেতৃত্ব ও সমর্থকদের নিয়ে ছোট গাড়িতে কলকাতার উদ্দেশ্যে রওনা দেন।

এ বিষয়ে তৃণমূলের জেলা সহ-সভাপতি দুলাল সরকার বলেন, এটা আমাদের ৩০ তম শহীদ দিবস পালন। ১৯৯৩ সালে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের নেতৃত্বে যুব কংগ্রেসের যে আন্দোলন হয়েছিল নো আইডেন্টিটি কার্ড নো ভোট।
বামফ্রন্ট সরকারের পুলিশ সেই আন্দোলনে গুলি করে হত্যা করেছিল বেশ কিছু তরতাজা যুবককে।
তারপর থেকে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় প্রতিবছর একুশে জুলাই শহীদ দিবস হিসাবে পালন করেন। প্রতিবছরই আমরা জেলায় যে যখন জেলার নেতৃত্বে ছিলেন তার নেতৃত্বে আমরা এই শহীদ দিবসের সমাবেশে যোগদান করেছি। গতকাল আমাদের জেলা সভাপতি বিধায়ক রহিম বক্সির নেতৃত্বে ১০০ বাস এবং প্রায় ২০০ ছোট গাড়িতে করে কর্মী সমর্থকরা রওনা হয়েছেন। আমি প্রতিবারই আগের দিন যারা যেতে পারেন না তাদেরকে নিয়ে মালদা স্টেশনে পৌঁছে দিয়ে। এদিন আমরা মিছিল করে মালদা টাউন স্টেশনে জমায়েত হয়ে কাঞ্চনজঙ্ঘা এক্সপ্রেস এ বেশ কিছু কর্মী সমর্থকদেরকে কাঞ্চনজঙ্ঘা এক্সপ্রেস রওনা করিয়ে আমরা ছোট গাড়িতে করে কয়েকজন কর্মী সমর্থক মিলে সমাবেশে যোগদান করার উদ্দেশ্যে রওনা দেই। এবার মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় ও আমাদের সর্বভারতীয় যুব কংগ্রেস সভাপতি অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায় এর নেতৃত্বে পঞ্চায়েত নির্বাচনে ভালো ফলাফল হওয়ার জন্য এবারের সমাবেশে যাওয়ার জন্য মানুষের অত্যাধিক উৎসাহ লক্ষ্য করা গেছে।