Saturday , 8 February 2025 |
  1. Delete-31-10-24
  2. উপাসনা এবং ধর্ম
  3. কলকাতা
  4. কৃষি ও ফুল বাগান
  5. খেলা
  6. গ্রহ শান্তি
  7. চলো যাই
  8. জানা অজানা
  9. দেশ
  10. পড়াশোনা
  11. পথ চলতি
  12. পেশা প্রস্তুতি
  13. প্রযুক্তি ও বিজ্ঞান
  14. ফ্যাশান
  15. বিজ্ঞাপন

সলমন খান কিন্তু গো-মাংস স্পর্শ করেন না

প্রতিবেদক
demo desk
February 8, 2025 11:28 am

Newsbazar24 :

পদবি দেখে অনেক সময় আমরা ধর্মান্ধ হয়ে যাই। কিন্তু যে কোনো আদর্শ ভারতীয়র মধ্যে থাকে এক ধর্মনিরপেক্ষ মন। যেমন আছে সলমন খানের মধ্যে। তিনি কখনও সিনেমার মাধ্যমে সর্ব ধর্ম সমন্বয়ের বার্তা দিয়েছেন তো কখনও বা আবার স্বেচ্ছাসেবী সংস্থা খুলে দুস্থদের সাহায্য করে বুঝিয়ে দিয়েছেন যে, তিনি আদতে মানবতার ধর্মে বিশ্বাসী। সলমন আদতে ‘সর্বধর্ম সমন্বয়ে’ বিশ্বাস করেন। তাঁর বাড়িতে যেমন ঘটা করে গণেশ চতুর্থী, দিওয়ালি পালন হয়, তেমনই ঈদ উদযাপন হয়। তবে মুসলিম ধর্মাবলম্বী হলেও গোমাংস ছুঁয়ে পর্যন্ত দেখেন না সলমন খান।

জনপ্রিয় টক শো ‘আপ কি আদালত’-এর অতিথি হিসেবে এসেছিলেন সলমন। সেখানেই ভাইজান জানান, কেন তিনি গোমাংস খান না। বলিউড সুপারস্টারের কথায়, হিন্দু ধর্মে যেমন গোরুকে মাতৃরূপে পুজো করা হয়, তেমনই তাঁর কাছেও গোমাতা মায়ের মতোই। ‘আপ কি আদালত’-এ তাঁকে জিজ্ঞেস করা হয়েছিল, সলমন খান কী খেতে পছন্দ করেন? তার প্রত্যুত্তরেই ভাইজান জানান, “আমি গোমাংস এবং পর্ক (শুয়োরের মাংস) ছাড়া সবকিছু খাই। গোমাতা তো আমাদেরও মা। আমি বিশ্বাস করি, সেই অর্থে আমারও মা। আসলে আমার নিজের মা হিন্দু ধর্মাবলম্বী। আর বাবা মুসলিম। এদিকে আমার আরেক মা হেলেন খ্রিস্টান। আমার মায়ের সঙ্গে একই বাড়িতে থাকি আমি। আমার কাছে সব ধর্মই সমান। প্রত্যেকেরই উচিত সর্বধর্ম সমন্বয়ে বিশ্বাস করা।”

WhatsApp channel Join Now
Telegram channel Join Now

সর্বশেষ - কৃষি ও ফুল বাগান

আপনার জন্য নির্বাচিত

করোনায় আক্রান্ত পুরসভার প্রতিনিধি,মধ্যমগ্রাম পৌরসভার ঘটনা

দুলাল সরকারের সমর্থনে পোস্টার-ব্যানার ছিঁড়ে ফেলার চাঞ্চল্য ইংরেজ বাজারে

শেওড়াফুলির নিস্তারিণী কালি মন্দির ঘাটে স্নান করতে নেমে গঙ্গায় তলিয়ে গেলো এক যুবক

পুরনো কোন ভুলগুলো বাধা হয়ে দাঁড়াচ্ছে মা হওয়ার স্বপ্নে ?

মন্মথপুরে ভারত সেবাশ্রমের মেডিক্যাল পরিষেবার সূচনা

ক্ষিদেয় কাঁদছিল ৮ মাসের শিশুপুত্র, কান্না থামাতে না পেরে তার গলায় মদ ঢেলে দিল বাবা

ভয়াবহ অগ্নিসংযোগের ঘটনা ঘটে ভস্মীভূত হয় একটি কাঁচা বাড়ি

মালদার চাঁচল আর হরিশ চন্দ্রপুরে এখন ঘরে ঘরে তীব্র রোঁদ । খুশিতে চারাআছে কচিকাঁচারা

চলতি শিক্ষাবর্ষে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান গুলির ফি সম্পূর্ণ মুকুবের দাবীতে জেলা ছাত্র পরিষদের স্মারকলিপি।

কৃষি বিলের বিরোধিতায় মালদায় তৃনমূলের যুব সংগঠন।