Wednesday , 10 January 2024 |
  1. Delete-31-10-24
  2. উপাসনা এবং ধর্ম
  3. কলকাতা
  4. কৃষি ও ফুল বাগান
  5. খেলা
  6. গ্রহ শান্তি
  7. চলো যাই
  8. জানা অজানা
  9. দেশ
  10. পড়াশোনা
  11. পথ চলতি
  12. পেশা প্রস্তুতি
  13. প্রযুক্তি ও বিজ্ঞান
  14. ফ্যাশান
  15. বিজ্ঞাপন

Dakshin Dinajpur news:পৌষ-সংক্রান্তি আসন্ন, নাওয়া-খাওয়া ভুলে মাটির সরা বানাতে চরম ব্যস্ত মৃৎশিল্পীরা

প্রতিবেদক
kartik pal
January 10, 2024 12:26 am

Newsbazar 24:বাঙালির বারো মাসে তেরো পার্বণ, তার উপর শীত পড়তেই ভোজনরসিক বাঙালির কাছে নলেন গুড়ের মিষ্টি, পিঠে-পায়েস। আর এই পিঠে পায়েসের উৎসব থেকে সবার প্রথমেই মনে পড়ে যায় পৌষ পার্বণের কথা। পৌষ পার্বণের দিন যত এগিয়ে আসে ততোই বেশি করে ব্যস্ত হয়ে পড়েন মৃৎশিল্পীরা। এই উৎসবের মরশুম শুরু হওয়ার সঙ্গে সঙ্গেই দক্ষিণ দিনাজপুরের মৃৎশিল্পীরা নাওয়া-খাওয়া ভুলে মাটির সরা বানাতে মশগুল হয়ে পড়ে।

বাঙালির বারো-মাসে তের পার্বণের এক পার্বণ হল পৌষ-সংক্রান্তি। যা আবার পৌষ-পার্বণ নামেও পরিচিত। আর এমন পার্বণ মানেই পিঠে-পুলি-র উৎসব। বাঙালির রসনায় এমন মিষ্টি আর পিঠের স্বাদ দ্বিতীয়টি পাওয়া কঠিন। আর এই পৌষ-পার্বণ উৎসবে মাটির সরার অবদান অপরিহার্য। একসময়ে পৌষ মাস ছিল বাঙালির পিঠে-উৎসবের মাস। শহর থেকে গ্রাম এই উৎসব চলতো সবখানেই। তখনও যৌথ পরিবারে ভাঙন ধরেনি।

একান্নবর্তী পরিবারে হেঁশেলের দায়িত্ব সামলাতেন মা-ঠাকুরমা, মাসিমা, দিদিমারা প্রতি বছর শীত পড়তেই ঢেঁকিতে চালের গুঁড়া তৈরি করে রৌদ্রে শুকিয়ে তা কৌটো জাত করতেন। আর পৌষ পার্বণের দিনে বাড়ির মহিলারা সকাল থেকেই গোটা বাড়ি গোবর দিয়ে লেপে সুন্দর সুন্দর আলপনা আঁকতেন। দুপুর হতে না হতেই চালের গুঁড়োর সাথে চিনি অথবা নলেন গুড় অর্থাত্‍ খেজুরের গুড় মিশিয়ে পিঠে পুলি তৈরির উপকরণ তৈরি করে ফেলতেন। পৌষ সংক্রান্তির দিন সন্ধে হতেই গৃহস্থ বাড়িতে শুরু হয়ে যেত রকমারী পিঠে পুলি বানানোর কাজ।

এই পিঠে পুলি তৈরি করতে প্রয়োজন মাটির তৈরি সরা। যাতে তৈরী হবে বাঙালির সুস্বাদু পিঠে। সেই সরা তৈরিতে এখন ব্যস্ত দক্ষিণ দিনাজপুরের মৃৎশিল্পীরা। নাওয়া খাওয়া ভুলে, প্রবল ঠান্ডাকে উপেক্ষা করে এঁটেল মাটিতে জল মিশিয়ে বেশ কয়েক ঘণ্টা ধরে সেই মাটিকে মাখিয়ে সরা তৈরির উপযোগী করে তুলছেন তারা।

এই পরিশ্রমের কাজটি নরম মাটিকে ছাঁচে ফেলে তৈরী করা হয় বিভিন্ন আকৃতির সরা। শুধু সরাই নয়, তার সাথে তৈরী করতে হয় উপযুক্ত ঢাকনাও, যাকে ঢাকন বলে। এরপর কাঁচা সরাগুলিকে আগুনে পুড়িয়ে পাকা করে বিক্রি করা হয় খুচরো অথবা পাইকারি হিসাবে।
এক মৃৎশিল্পী জানান, সরা, ঢাকন বিক্রি আগের থেকে অনেক কমে যাওযার ফলে তাঁদের আর আগের মতো লাভ হচ্ছেনা। আর তাছাড়া মাটি সহ জ্বালানির খরচ যে হারে বেড়ে গেছে সেই হারে লক্ষীলাভ হচ্ছেনা তাঁদের। নেহাত বাধ্য হয়েই বাপ-ঠাকুরদার ব্যবসা টিকিয়ে রাখতে তাঁরা কোনওরকমে এই ব্যবসা টিকিয়ে রেখেছেন বলে জানান। তবে ভাল উপার্জন না থাকায় নতুন প্রজন্ম এই পেশা থেকে সরে অন্য পেশায় চলে যাচ্ছেন।

WhatsApp channel Join Now
Telegram channel Join Now

সর্বশেষ - কলকাতা

আপনার জন্য নির্বাচিত

প্রচুর নেশার ইঞ্জেকশন সহ এক মহিলা গ্রেপ্তার এনজেপি থানা পুলিশের অভিযানে।

ভিন রাজ্যে গিয়ে হোটেলের বাথরুমের ভেতরে গলায় ফাঁস লাগিয়ে আত্মঘাতী শান্তিপুরের এক যুবক

ইংলিশ বাজার ব্লকের মিলকি অঞ্চলে আগুনে পূড়ে ছাই ৭টি দোকান। ক্ষতি লক্ষাধিক টাকার।

মালদা ঝংকার ক্লাবের ৭৫ বছর পূর্তি উপলক্ষে অনূর্ধ্ব ১৯ নকআউট ক্রিকেট টুর্নামেন্ট

তাজা বোমা উদ্ধার!

Siliguri news:দীপাবলীর আগে চালু হলো রেল কোচ এসি রেস্তোরা, কোথায় ?

অভিযুক্ত সেখ আজাহারউদ্দিনকে দীর্ঘ জিজ্ঞাসাবাদের পর রতুয়ার কলেজ ছাত্রীর হত্যাকাণ্ডের কিনারা করল রতুয়া থানার পুলিশ ।

ট্রাম্পকে খুশি করতে আমেরিকা থেকে ১৮ হাজার অবৈধ ভারতীয়কে দেশে ফেরাচ্ছে ভারত

রাত পোহালেই উচ্চমাধ্যমিকের ফল, দেখে নিন কীভাবে জানবেন রেজাল্ট

Malda news:ব্যবসা-বাণিজ্যের ক্ষেত্রে পোস্ট অফিসের প্রয়োজনীয়তা ও গুরুত্ব সম্পর্কে সেমিনার