Share on whatsapp
Share on twitter
Share on facebook
Share on email
Share on telegram
Share on linkedin

নখ খেলে বা কাটলে শরীরের কী কী ক্ষতি হতে পারে‌‌।।

Share on whatsapp
Share on facebook
Share on twitter
Share on email
Share on telegram
Share on linkedin

newsbazar 24 ::দাঁত দিয়ে নখ কাটলে বা নখ খেলে শরীরের ক্ষতি সম্পর্কে অনেকেরই জানা নেই! অনেকের এমন অভ্যাস যে নখ খেয়ে ফেলে‌।

শুধু নখ খেলে একাধিক রোগের প্রকোপ বৃদ্ধি পায়। সেই সঙ্গে শরীরের অন্দরে জটিল সংক্রমণ দানা বাঁধার আশঙ্কাও বৃদ্ধি পায়। তাই আপনিও যদি এমনটা করে থাকেন, তাহলে আর অপেক্ষা না করে জেনে নিন নখ খেলে শরীরের কী কী ক্ষতি হতে পরে।

ব্যাকটেরিয়াজনিত সংক্রমণের আশঙ্কা বাড়ে::: আমাদের নখের মধ্যে প্রতিদিনই হাজারো ব্যাকটেরিয়া নিজেদের ঘর বানিয়ে চলেছে। আর এইসব ব্যাকটেরিয়াদের নখ থেকে বার করা  সহজ  নয়। 

সাবান দিয়ে ভাল করে হাত এবং নখ ধোয়ার পরেও এরা নখের ভিতরে থেকে যায়। ফলে যে মুহূর্তে আপনি নখ খাওয়া শুরু করেন, এই জীবাণুগুলি মুখ দিয়ে শরীরে অন্দর মহলে চলে যায়। ফলে ব্যাকটেরিয়াল ইনফেকশন সহ একাধিক রোগের প্রকোপ বৃদ্ধির আশঙ্কা বেড়ে যায়। তাই, শরীরেরও একাধিক ক্ষতি হয়ে থাকে। কিছু ক্ষেত্রে তো নখের অন্দরে জমে থাকা ব্যাকটেরিয়া দেহের অন্দরে প্রবেশ করে এত মাত্রায় ক্ষতি করে যে হাসপাতালে ভর্তি হওয়ার প্রয়োজন পরে।

দাঁতের ক্ষতি হয়::দীর্ঘদিন ধরে নখ খেলে দাঁতের ক্ষয় হতে শুরু করে। সেই সঙ্গে দাঁতের অবস্থানেও পরিবর্তন হয়।  এমন অভ্যাসের কারণে দাঁত বেঁকে যায়। ফলে খাবার খাওয়ার সময় সমস্যা হতে শুরু করে। অনেক ক্ষেত্রে মাড়িতে সংক্রমণের আশঙ্কাও বৃদ্ধি পায়।

মুখ থেকে দুর্গন্ধ::বেশ কিছু স্টাডিতে দেখা গেছে নখ খাওয়ার সময় হাতে থাকা ক্ষতিকর ব্যাকটেরিয়ারা মুখগহ্বরে প্রবেশ করে। ফলে একদিকে যেমন মুখের অন্দরে সংক্রমণের আশঙ্কা বৃদ্ধি পায়, তেমনি ব্যাকটেরিয়ার কারণে মুখ থেকে দুর্গন্ধ বের হতে শুরু করে।

নখের সংক্রমণ::নখ খাওয়ার সময় আঙুলের এই অংশে ছোট ছোট আঘাত লাগতে থাকে। ফলে নখের মধ্যে থাকা ব্যাকটেরিয়া এইসব ক্ষতস্থানের মধ্যে দিয়ে রক্তে মিশে যাওয়ার সুযোগ পায়। আর একবার যদি এমনটা হয়ে যায়, তাহলে নখের সংক্রমণ, এমনকী রক্তের সংক্রমণ হওয়ার অশঙ্কাও বৃদ্ধি পায়।

ভাইরাল ইনফেকশন:;বারে বারে নখ খেলে “হিউম্যান প্যাপিলোমা ভাইরাস” এর প্রকোপ খুব বৃদ্ধি পায়। এই ভাইরাস একবার যদি শরীরে প্রবেশ করে যায় তাহলে নানাবিধ জটিল রোগে আক্রান্ত হওয়ার আশঙ্কা বৃদ্ধি পায়। শুধু তাই নয়, ঠিক সময়ে এই সংক্রমণকে আটকাতে না পারলে সার্ভিকাল ক্যান্সারে আক্রান্ত হওয়ার সম্ভাবনাও বৃদ্ধি পায়।

Share on whatsapp
Share on facebook
Share on twitter
Share on email
Share on telegram
Share on linkedin

সম্পর্কিত খবর