Friday , 16 May 2025 |
  1. Delete-31-10-24
  2. উপাসনা এবং ধর্ম
  3. কলকাতা
  4. কৃষি ও ফুল বাগান
  5. খেলা
  6. গ্রহ শান্তি
  7. চলো যাই
  8. জানা অজানা
  9. দেশ
  10. পড়াশোনা
  11. পথ চলতি
  12. পেশা প্রস্তুতি
  13. প্রযুক্তি ও বিজ্ঞান
  14. ফ্যাশান
  15. বিজ্ঞাপন

সিকিমের ‘দলাপচাঁদ’ গ্রাম – মধ্যযুগে এই গ্রাম হয়েই  চিন থেকে ভারতে সিল্ক আসত

প্রতিবেদক
demo desk
May 16, 2025 4:55 pm

Newsbazar24 :

 

 

সিকিমের অনন্য সুন্দর গ্রামগুলোর মধ্যে অন্যতম একটি গ্রাম এই দলাপচাঁদ। তাছাড়া এই গ্রামের একটা বিরাট ঐতিহ্য আছে। মধ্যযুগে এই গ্রামের পাথুরে পথ ধরেই চিন থেকে চিনা বনিকেরা ভারতে সিল্ক নিয়ে আসত। সেই সময় তারা রাত্রিবাস করত এই গ্রামেই। সেই যুগে এখানেই প্রথম ‘হোমস্টে’ কনসেপ্ট তৈরি হয়। এখনো অনেক ‘হোমস্টে’ আছে ওই গ্রামে। সিকিমের দালাপচাঁদ থেকে দেখা যায় সেই সিল্ক রুট। ছোট্ট একটা গ্রাম পর্যটকরা আসেন ঠিকই কিন্তু অনেকেই জানে না সেই সিল্ক রুটের কথা। এখনো অনেক প্রাচীন মানুষ সেই সিল্ক আমদানির গল্প করেন।

 

 

ভাবতে রোমাঞ্চ লাগে বহু বছর আগে চিনা বনিকেরা ভারতে বাণিজ্য করতে আসতেন এই একমাত্র পথ ধরে। চিন থেকে পাথুরে রাস্তা বেয় ঘোড়ায় করে ভারতে এসে পৌঁছত সিল্ক। কেমন ছিল সেই পুরনো সিল্ক রুট জানেন কেউ। সেটা দেখতে হলে আসতে হবে সিকিমের এই ছোট্ট গ্রামে। যার নাম দলাপচাঁদ। ছোট্ট গ্রাম হলেই এখানে অনেক হোমস্টে রয়েছে। তার একমাত্র কারণ এই সিল্ক রুট। পূর্ব সিকিমের এই গ্রাম থেকে অনায়াসে দেখা যায় এমনকী হেঁটেও আসা যায় এই পাথুরে সিল্করুট থেকে। সেই গ্রামের প্রাকৃতিক সৌন্দর্য এতই মনোরম যে সেই যুগ থেকেই দলে দলে পর্যটক এই গ্রামে ঘুরতে আসেন।

 

 

আগের পাথুরে সেই পথে এখন অনেকটাই ভেঙে গিয়েছে। গাড়ি চলাচলের জন্য নতুন পিচ রাস্তা তৈরি করা হয়েছে। কিন্তু এখনও সিল্ক রুটের অনেকটাই রয়ে গিয়েছে এখানে। পুরনো সিল্ক রুটের পাথুরে ভাঙাচোরা রাস্তা দেখা যায় সিকিমের এই দলাপচাঁদ গ্রাম থেকে। সেই ভাঙা পাথুরে পুরনো সিল্ক রুটে হেঁটেও আসতে পারেন পর্যটকরা। সিকিমের আরেকটা সৌন্দর্য এখানকার বাড়িঘর আর ফুলের বাগান। প্রতিটি বাড়ির সামনেই অসংখ্য ফুলের গাছ। অর্কিডের ভিড়। প্রায় প্রতিটি বাড়িতেই অসংখ্য অর্কিড দেখা যায়। গ্রামের মানুষরা মূলত কৃষিজীবী। আবার হোমস্টেও রয়েছে। গ্রামের চারপাশেই রয়েছে সবুজের সমাহার। হোম স্টেতে বসেই গ্রামের এই সৌন্দর্য উপভোগ করা যায়।

 

 

যাওয়া – এনজেপি থেকে দলাপচাঁদের দূরত্ব ১১০ কিলোমিটার। এখানে গাড়িতে আসতে তিন থেকে চার হাজার টাকা খরচ পড়ে যাবে। আশপাশের অনেক দেখার জায়গা রয়েছে। অনায়াসেই গাড়ি রিজার্ভ করে নিয়ে সেখানে ঘুরে আসা যায়। এখান থেকে মনখিমও বেড়িয়ে আসা যায়। মনখিমের কাঞ্জনজঙ্ঘার ভিউ জগৎ সেরা।

 

 

থাকা – এখন ওখানে প্রচুর হোমস্টে আছে। গেলে জায়গা পেয়ে যাবেন।

WhatsApp channel Join Now
Telegram channel Join Now

সর্বশেষ - কলকাতা

আপনার জন্য নির্বাচিত

৫ মে মুর্শিদাবাদ যাচ্ছেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়

Malda newsমালদহের চাঁচলে শববাহী গাড়ি ও বৃহৎ নিকাশি নালার উদ্বোধন।

গত ৪০ বছরে সব থেকে বড় ধর্মঘটের ডাক হলিউডে

বিশ্বের সবচেয়ে দামি গোরু ভারতীয় বংশোদ্ভূত

দুলাল সরকার খুন কাণ্ডে থানায় তলব দলের টাউন সভাপতি নরেন্দ্রনাথ তিওয়ারিকে

পাঞ্জা নয়, আজ ছিলো মাঞ্জার লড়াই ! তিলোত্তমার জন্য ভারাক্রান্ত মনেও আকাশে উড়লো ঘুড়ি

Malda news:কালিয়াগঞ্জের নাবালকা ছাত্রীর গণধর্ষণের প্রতিবাদে বিজেপি মহিলা মোর্চার ইংরেজবাজার থানা ঘেরাও

স্পিডবোটের সাথে সংঘর্ষে যাত্রীবাহী নৌকা মাঝ সমুদ্রে ডুবলো, নিহত এক, নিখোঁজ ৫জন

শিলিগুড়িতে বিক্ষোভে সামিল হল এসএফআই , কেন্দ্রীয় শিক্ষা মন্ত্রীর কুশপুতুল দাহ করে প্রতীবাদ

মমতা দিল্লি যাচ্ছেন, কেন? জানতে পড়ুন