Tuesday , 20 August 2024 |
  1. Delete-31-10-24
  2. উপাসনা এবং ধর্ম
  3. কলকাতা
  4. কৃষি ও ফুল বাগান
  5. খেলা
  6. গ্রহ শান্তি
  7. চলো যাই
  8. জানা অজানা
  9. দেশ
  10. পড়াশোনা
  11. পথ চলতি
  12. পেশা প্রস্তুতি
  13. প্রযুক্তি ও বিজ্ঞান
  14. ফ্যাশান
  15. বিজ্ঞাপন

নির্যাতিতার ময়না তদন্তের রিপোর্টে পাশবিক অত্যাচারের নমুনা, বহু প্রশ্ন সামনে উত্তর পাওয়া যাবে কি?

প্রতিবেদক
kartik pal
August 20, 2024 1:43 am

Newsbazar24:আরজি কর-কাণ্ডে নৃশংসভাবে নিহত ছাত্রী চিকিৎসকের ময়নাতদন্তের রিপোর্ট প্রকাশিত হয়েছে। এখনো কিন্তু বেশ কিছু প্রশ্নের উত্তর পরিষ্কার হয়নি। প্রশ্ন উঠেছে ময়না তদন্ত করলো কারা? দুপুর পৌনে একটা নাগাদ মৃত ঘোষণা করা হয় নির্যাতিতাকে। সেই সময় স্পটে ছিলেন প্রাক্তন অধ্যক্ষ সন্দীপ ঘোষ এবং ফরেন্সিক এক্সপার্ট চিকিৎসক সোম। এঁরা কি প্রমাণ লোপাটের চেষ্টা করেছেন, এই প্রশ্ন কিন্তু নির্যাতিতার পরিবারের। পিএম রিপোর্টে নারকীয় অত্যাচারের ছবি স্পষ্ট হয়েছে বলে জানা গিয়েছে । নিয়ম অনুযায়ী ময়নাতদন্ত হওয়া উচিত সূর্যাস্ত-সূর্যোদয়ের মধ্যে।কিন্তু মৃতার ময়না তদন্ত সন্ধ্যা ছয়টা-সাতটার মধ্যে করা হয়েছে। তাহলে কি কোথাও তড়িঘড়ি করা হয়েছে, ধামাচাপা দেওয়ার চেষ্টা কি, প্রশ্ন বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকদের।
সোমবার ময়নাতদন্তের রিপোর্ট সামনে আসতেই চাঞ্চল্য। নির্যাতনের সেই বীভৎসতা উঠে এসেছে প্রতিটি ছত্রে। ঠিক কি আছে ময়নাতদন্তের রিপোর্টে? দেখা যাক।
ময়নাতদন্তের রিপোর্ট বলছে, ওই চিকিৎসককে শ্বাসরোধ করে খুন করা হয়েছিল। এমনকি, তাঁর যৌনাঙ্গে যে জোরপূর্বক কিছু প্রবেশ করানো হয়েছিল তারও উল্লেখ রয়েছে ময়নাতদন্তের রিপোর্টে।
ময়নাতদন্তের রিপোর্ট অনুযায়ী, তাঁর শরীরে একাধিক ক্ষতচিহ্ন ছিল। মাথা, গাল, ঠোঁট, নাক, ডান চোয়াল, চিবুক, গলা, বাঁ হাত, বাঁ কাঁধ, বাঁ হাঁটু, গোড়ালি এবং যৌনাঙ্গে ক্ষতচিহ্ন মিলেছে। রিপোর্টে আরও বলা হয়েছে, চিকিৎসকের ফুসফুসে রক্ত জমাট (হেমারেজ) বেঁধেছিল। শরীরে আরও কিছু অংশেও জমাট বেঁধে ছিল রক্ত। চিকিৎসক পড়ুয়াকে যে শ্বাসরোধ করে ‘খুন’ করা হয়েছে রিপোর্টে লেখা রয়েছে তা-ও। যৌনাঙ্গে জোরপূর্বক কিছু প্রবেশ করানো হয়েছিল (রিপোর্টে লেখা পেনিট্রেশন/ইনসারশন) বলেও উল্লেখ রয়েছে রিপোর্টে।
একাধিক মহল থেকে অভিযোগ তোলা হয়েছিল, নির্যাতিতার দেহে ‘১৫০ গ্রাম সিমেন’ মিলেছে। কলকাতা হাই কোর্টে তাঁর পরিবার যে পিটিশন দায়ের করেছে, সেখানেও এই বিষয়টির উল্লেখ রয়েছে। তবে ময়নাতদন্তের রিপোর্টে ‘সিমেন’ সংক্রান্ত কোনও উল্লেখ নেই। রিপোর্টে লেখা হয়েছে, নির্যাতিতার ‘এন্ডোসার্ভিক্যাল ক্যানাল’ থেকে ‘সাদা ঘন চটচটে তরল’ সংগ্রহ করা হয়েছে। তবে সেই তরল কী, তার উল্লেখ নেই রিপোর্টে। রিপোর্টে ‘এক্সটারনাল ও ইন্টারনাল জেনিটালিয়া’ কলমে লেখা হয়েছে, ওজন ‘১৫১ গ্রাম’। প্রসঙ্গত, ময়নাতদন্তের রিপোর্টে নিয়ম মেনে মৃতদেহের বিভিন্ন অংশের ওজন উল্লেখ করা হয়। এ ক্ষেত্রেও তা-ই করা হয়েছে। এক ফরেন্সিক বিশেষজ্ঞের কথায়, ”যে সাদা চটচটে তরলের কথা উল্লেখ করা হয়েছে, সেটা কী বস্তু তা ফরেন্সিক রিপোর্ট থেকে জানা যাবে। ময়নাতদন্তের রিপোর্টে এমন কিছু লেখা যায় না। কারণ, সেটা পরীক্ষাসাপেক্ষ বিষয়।’যদিও ময়না তদন্তের রিপোর্টে এক নয় একাধিক ব্যক্তির জড়িত থাকার প্রমাণ স্পষ্ট, বলছেন বিশেষজ্ঞরা।
কেন নির্যাতিতার মৃতদেহটি শ্মশানে তাড়াহুড়ো করে পুড়িয়ে দেওয়া হল? অভিযোগ ছিল নির্যাতিতার মা ও বাবার

WhatsApp channel Join Now
Telegram channel Join Now

সর্বশেষ - মালদা

আপনার জন্য নির্বাচিত

এসটিএফের বিশেষ অভিযানে বিপুল পরিমাণ গাঁজা উদ্ধার পূর্ব বর্ধমানে।।

পূর্ব বর্ধমানে এবার ঝকঝকে নীল রাস্তা 

কার্তিক অমাবস্যায় সূর্যগ্রহণ , কোন রাশির জাতক-জাতিকাকে সতর্ক থাকতে হবে..

Siliguri news শিলিগুড়িতে মর্মান্তিক পথ দুর্ঘটনায় মৃত ২জন।

কাবুল থেকে ১২৯ জন ভারতীয় কে নিয়ে উড়ল শেষ বিমান। নিখোঁজ আফগানিস্তানের প্রেসিডেন্ট আশরাফ ঘনি

Breaking news :মন্ত্রীর বাড়িতে আগুন উত্তেজিত জনতার

হাসপাতাল থেকে ছাড়া পেলেন রাজ্যপাল 

টিকিট কেটেও কুম্ভতে যেতে না পাড়ায় বিরাট ক্ষতিপূরণ দাবি রেলের কাছে

নিজের জিভ দিয়ে ১মিনিটে ৫৭টি চলন্ত ফ্যান থামিয়ে বিশ্ব রেকর্ড

মালদহের হবিবপুরের বুলবুল চন্ডিতে বজ্রপাতে মৃত্যু এক যুবকের