news bazar24: ইউনূসের সিংহাসন আর কয়দিন বাকি? এটা নিয়েই এখন বিশ্ব রাজনীতিতে প্রশ্ন উঠেছে । বাংলাদেশ এখন আরেকটি পরিবর্তনের জন্য প্রস্তুতি নিচ্ছে। শেখ হাসিনার সরকারের পতনের পর থেকেই , বাংলাদেশ মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বে একটি অন্তর্বর্তীকালীন সরকার দ্বারা পরিচালিত হচ্ছে। তবে, সেই সরকারের স্থিতিশীলতা বেশিদিন স্থায়ী হবে না বলেই মনে করা হচ্ছে । এবার বাংলাদেশে একটি নির্বাচিত সরকার আসবে।
আর তার আগেই বাংলাদেশে বড় কিছু ঘটতে চলেছে।
১৭ বছর পর, একজন বিশেষ ব্যক্তি বাংলাদেশে পা রাখতে চলেছেন। তিনি কে ? শুনতে পাওয়া যাচ্ছে যে বাংলাদেশের রাজনীতিতে নতুন এক অধ্যায় শুরু হতে চলেছে। বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারপারসন তারেক রহমান বাংলাদেশে ফিরে আসতে পারেন। খালেদার ছেলে আগামী জুলাই মাসে দেশে ফিরে আসতে পারেন। ১৭ বছর পর তিনি বাংলাদেশে ফিরে আসতে পারেন। ওপার বাংলায় জোর জল্পনা চলছে যে তারেক রহমান ইউনূসের স্থলাভিষিক্ত হয়ে বাংলাদেশের সিংহাসনে বসতে চলেছেন।
১৩ জুন, লন্ডনে মুহাম্মদ ইউনূস বিএনপির চেয়ারপারসন তারেক রহমানের সাথে দেখা করেন। এরপর, মুহাম্মদ ইউনূস বাংলাদেশের নির্বাচনের বিষয়ে তার অবস্থান প্রত্যাহার করে নেন। তিনি বলেছিলেন যে ২০২৬ সালের এপ্রিলে নির্বাচন হবে। বিএনপি দাবি করেছিল যে এই বছরের ডিসেম্বরে নির্বাচন অনুষ্ঠিত হোক। ইউনূস-তারেক রহমানের বৈঠকের পর ইউনূস তার সুর নরম করে বলেন যে রমজানের আগে নির্বাচন অনুষ্ঠিত হতে পারে। শোনা যাচ্ছে যে ২০২৬ সালের ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন অনুষ্ঠিত হতে পারে।
এদিকে, ইউনূসের বৈঠকের পর শোনা যাচ্ছে যে খালেদা জিয়া এবং জিয়াউর রহমানের বড় ছেলে তারেক রহমান বাংলাদেশে ফিরে আসতে পারেন। ২০০৮ সালে শেখ হাসিনার আওয়ামী লীগ সরকার ক্ষমতায় আসার পর তারেক রহমান দেশ ছেড়ে চলে যান। সেই সময় হাসিনা সরকার তারেকের বিরুদ্ধে বেশ কয়েকটি গুরুতর মামলা দায়ের করে। তারেক শাস্তি এড়াতে দেশ ছেড়ে চলে যান।
হাসিনা সরকারের পতনের পর, তারেক রহমানের বিরুদ্ধে মামলাগুলি একে একে খারিজ হতে শুরু করে। তারেকের স্ত্রী জুবেদা সম্প্রতি বাংলাদেশে আসেন। জল্পনা চলছে যে তারেক রহমানও এবার বাংলাদেশে ফিরে আসতে পারেন। তিনি তার গুলশানের বাসভবনে থাকবেন।
পরকীয়া ব্যভিচারের সন্দেহে স্ত্রীর গোপনাঙ্গে লঙ্কার গুঁড়ো ঘষে দিল স্বামী
এই জল্পনা সম্পর্কে জানতে চাইলে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা অবসরপ্রাপ্ত লেফটেন্যান্ট জেনারেল জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী বলেন, “তারেক রহমানের বাংলাদেশে ফিরে আসতে কোনও বাধা নেই। তারেক যখনই চান বাংলাদেশে ফিরে আসতে পারেন।”
অন্যদিকে, লন্ডন সফর থেকে ফিরে আসার পর থেকে, বাংলাদেশের জামায়াতে ইসলামী এবং এনসিপির মতো দলগুলি মুহাম্মদ ইউনূসের বিরুদ্ধে সোচ্চার হয়ে উঠেছে। তাদের অভিযোগ, ইউনূস বিএনপির নির্দেশ অনুসারে নির্বাচনের প্রস্তুতি নিচ্ছেন।
