Share on whatsapp
Share on twitter
Share on facebook
Share on email
Share on telegram
Share on linkedin

জেনে নিন প্রাণঘাতী ১৯টি ছত্রাকের নাম ! কাদের ছত্রাক সংক্রমণের ঝুঁকি বেশি ?

Share on whatsapp
Share on facebook
Share on twitter
Share on email
Share on telegram
Share on linkedin

news bazar24: আমরা মোটামুটি সবাই জানি, দেহে ক্ষতিকর ব্যাকটেরিয়া এবং ভাইরাস প্রবেশ বা সংক্রমণ হলে দেখা দেয় রোগ। অর্থাৎ

ভাইরাস ও ব্যাকটেরিয়ার সংক্রমণ আমাদের কাছে অতিপরিচিত সমস্যা। তবে ছত্রাকের সংক্রমণ নিয়ে আমরা পর্যাপ্ত তথ্যও আমাদের হাতে নেই। যদিও ২০২১ সালে কোভিডের প্রবল ঢেউয়ের সময় ব্ল্যাক ফাঙ্গাসের আক্রমণের বিষয়ে আমরা খানিকটা অবগত হয়েছিলাম।

কারন  গুরুতর রূপে কোভিড আক্রান্ত রোগীর প্রাণ সংশয়ের কারণ হয়েছিল এই ব্ল্যাক ফ্যাঙ্গাস সংক্রমণ। বলাবাহুল্য, নানা সময়েই ছত্রাক সংক্রমণ সংক্রামিতর জীবন সংশয়ের কারণ হয়ে দাঁড়ায়। মুশকিল হল, ছত্রাক সম্পর্কে তথ্যের অভাব রয়েছে এবং কিছু ধরনের ছত্রাক সংক্রমণের চিকিৎসাও যথেষ্ট জটিল। এই মুহূর্তে বিশ্বে চারটি শ্রেণীর ফ্যাঙ্গাস প্রতিরোধী ওষুধ রয়েছে। এছাড়া ছত্রাক সংক্রমণ নির্ণয়কারী যে রোগ পরীক্ষাগুলিও রয়েছে তাতে সময়ও লাগে যথেষ্ট বেশি।

কাদের ছত্রাক সংক্রমণের ঝুঁকি বেশি?

কোভিড মহামারীর সময়ে দেখা গিয়েছে, হাসপাতালে ভর্তি থাকা রোগীরাই ছত্রাকের সহজ শিকার হচ্ছেন। হু-এর গবেষকদের মতে, কিছু ফ্যাঙ্গি প্যাথোজেন হাসপাতালের পরিবেশে ঘাপটি মেরে বসে থাকে সবচাইতে অসুস্থ রোগীর দেহে প্রবেশ করার উদ্দেশ্যে। এছাড়া রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা কম রয়েছে এমন রোগীদেরও এরা  নিশানা করে রাখে । তাই ক্যান্সার, এইচআইভি, এইডস, অঙ্গ প্রতিস্থাপন হয়েছে এমন ব্যক্তি, ক্রনিক রেসপিরেটরি ডিজিজ-এ আক্রান্ত এবং যক্ষ্মা রোগীর এই ধরনের ছত্রাক দ্বারা সংক্রামিত হওয়ার ঝুঁকি অত্যন্ত বেশি।

সাবধান!

কিছু বিশেষজ্ঞের মতে, কিছু ব্যাকটেরিয়ারা যেমন নিজেদের বিভিন্ন ওষুধের প্রতি প্রতিরোধ ব্যবস্থা গড়ে তুলছে তেমনই বেশ কিছু ছত্রাকও ওষুধের বিরুদ্ধে প্রতিরোধ ব্যবস্থা খাড়া করতে সক্ষম হয়ে উঠেছে। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার তরফে বেশ কিছু ক্ষতিকারক ছত্রাকের তালিকা প্রকাশ করা হয়েছে যা মানবজাতির স্বাস্থ্যের পরিপন্থী—

১) ক্রিপ্টোকোক্কাস নিওফর্ম্যানস: এই ছত্রাক ব্রেনেও আক্রমণ করতে পারে। তার ফলে রোগীর শারীরিক বৈকল্য তো বটেই এমনকী প্রাণহানিও ঘটার আশঙ্কা থাকে।

২) আসপারগিলাস ফমিগ্যাটাস: ফুসফুসকে আক্রমণ করে এবং রোগ নিরাময়কারী ওষুধের কার্যকারিতা হ্রাস করে।

৩) ক্যানডিডা অরিস: হাসপাতাল থেকে এই ছত্রাককে দূর করা কিছু ক্ষেত্রে অসম্ভব হয়ে যায়।

৪) ক্যানডিডা অ্যালবিক্যানস: রক্তে প্রবেশ করে এই ভাইরাস প্রাণঘাতী সংক্রমণ তৈরি করে।

উপায় কী?

বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার মতে, বেশ কিছু ব্যবস্থা এখনই নেওয়া উচিত যাতে একাধিক প্রাণ বাঁচানো সম্ভব হয়। প্রশ্ন হল কী করা যেতে পারে?

 

Share on whatsapp
Share on facebook
Share on twitter
Share on email
Share on telegram
Share on linkedin