Saturday , 30 October 2021 |
  1. Delete-31-10-24
  2. উপাসনা এবং ধর্ম
  3. কলকাতা
  4. কৃষি ও ফুল বাগান
  5. খেলা
  6. গ্রহ শান্তি
  7. চলো যাই
  8. জানা অজানা
  9. দেশ
  10. পড়াশোনা
  11. পথ চলতি
  12. পেশা প্রস্তুতি
  13. প্রযুক্তি ও বিজ্ঞান
  14. ফ্যাশান
  15. বিজ্ঞাপন

চতুর্দশীর দিন কেন খাওয়া হয় ১৪ শাক ? ঘরে বাইরে কেন জ্বালানো হয় ১৪টি প্রদীপ ?

প্রতিবেদক
Sankar Chakraboty,Admin
October 30, 2021 12:33 pm

   newsbazar24:   তিথি মতে ধনতেরাস বা ধনত্রয়োদশীর পরই চতুর্দশী।আর এই চতুর্দশীর পর দিন ই অমবস্যার দিন হয় কালিপুজো । কালীপুজোর এই আগের রাত হল ভূত চতুর্দশী। তবে এর সঙ্গে ভূতেদের কোনও সম্পর্ক আছে কিনা সেই বিষয়ে কোন তথ্যও নেই । আসলে ভূত মানে অতীতের যোগ রয়েছে।এই দিনটি পূর্বপুরুষদের উৎসর্গ করা হয়েছে। তাঁদের উদ্দেশেই জ্বালানো হয় ১৪টি প্রদীপ। বাঙালা দেশী লোকেরা খান ১৪টি শাক। 

পুরাণ মতে বলা হয়েছে, প্রতি বছর এই দিনটি কিছু ক্ষণের জন্য স্বর্গ ও নরকের দ্বার খোলা থাকে। এ সময় বিদেহী আত্মা ও স্বর্গত আত্মারা মর্ত্যে নেমে আসেন। এ সময় ভূতপ্রেত নিয়ে মর্ত্যে আসেন রাজা বলি। স্বর্গ, মর্ত্য ও পাতালের অধীশ্বর ছিলেন রাজা বলি। শিবভক্ত ছিলেন রাজা। বিষ্ণুর আরাধনা করতেন না। বলির পরাক্রমে অতিষ্ট দেবতারা বিষ্ণুর শরণে যান। 
বামন আবতারে বলির কাছে যান বিষ্ণু। তিন পদ জমি চান। এক পা রাখেন স্বর্গ, এক পা মর্ত্যে। নাভি থেকে তাঁর তৃতীয় পা বেরিয়ে আসে। সেই পা রাখার জন্য নিজের মাথা পেতে দেন বলি। ক্রমেই পাতালে প্রবেশ ঘটে দৈত্যরাজ বলির। বলির দানবীর স্বভাবে খুশি হয়ে বিষ্ণু আশীর্বাদ দেন যে, তিনি ও তাঁর সঙ্গিরা পৃথিবীতে পুজো পাবেন। ভূত চতুর্দশীর দিন বলি ও তাঁর সঙ্গিরা নাকি পুজো নিতে পৃথিবীতে আসেন।

চতুর্দশীর দিন কেন খাওয়া হয় ১৪ শাক? 

শাস্ত্র মতে এই দিনে ১৪টি শাক খাওয়ার রীতি রয়েছে। সেগুলো হল ওল, কেও, বেতো কালকাসুন্দা, নিম, সরষে শালিঞ্চা বা শাঞ্চে, জয়ন্তী, গুলঞ্চ, পলতা, ঘেঁটু বা ভাঁট, হিঞ্চে, শুষনি, শেলু শাক। আয়ুর্বেদ শাস্ত্রে আবার অন্য ১৪টি শাকের কথা বলা হয়েছে। সেগুলো হল পালং শাক, লাল শাক, শুষনি, পাট শাক, ধনে, পুঁই, কুমড়ো, গিমে, মূলো, কলমি, সরষে, নোটে, মেথি, লাউ বা হিঞ্চে। আয়ুর্বেদ শাস্ত্র বলছে, শীত কালে  এই শাকগুলো রোগ প্রতিরোধ করতে পারে। মূলত সে কারণেই এই দিনে এই শাকগুলো খাওয়া হয়।

ঘরে বাইরে  কেন জ্বালানো হয় ১৪টি প্রদীপ?

প্রচলিত ধারণা অনুযায়ী, এই চতুর্দশীর রাতে ১৪ প্রদীপ জ্বালালে অন্ধকার, দুষ্ট আত্মা দূর হয়ে যায়। অন্য একটি ধারণা হল, এই রাতেই বলি ও তাঁর সঙ্গিরা পৃথিবীতে আসেন। তাঁরা যাতে অন্ধকারে ভুল করে কোনও বাড়িতে ঢুকে না পড়েন, তাই জ্বালানো হয় প্রদীপ। 
আবার কেউ কেউ বলেন, পিতৃপক্ষের সময় পিতৃপুরুষদের মর্ত্যে আগমন হয়।সে সময় অন্ধকারে পথ দেখানোর জন্য ১৪ প্রদীপ জ্বালানো হয়। 

 তার পর এই চতুর্দশী তিথিতেই শুরু হয় তাঁদের ফেরার পালা।

WhatsApp channel Join Now
Telegram channel Join Now

সর্বশেষ - মালদা

আপনার জন্য নির্বাচিত

News bazar24: খুন করে এক গৃহবধূ কে বিছানায় ফেলে রাখার অভিযোগ স্বামী ও তার পরিবারের বিরুদ্ধে

জলাশয়ের ধারে ঝোপঝাড়ের মধ্যে পাঁচ জার ভরতি বোমা উদ্ধার! 

বালুচিস্থানে হিন্দু মন্দির 

নদীয়া রানাঘাট পুলিশ জেলার আবারো বড়সড় সাফল্য, ফিল্মি কায়দায় গরু চুরির বড় চক্র ধরলো পুলিশ

কোবিডের বাড়বাড়ন্তের মধ্যেও চার পুরসভার নির্বাচন নির্দিষ্ট দিনে সিদ্ধান্ত নির্বাচন কমিশনের।

Malda news;জেলা বঙ্গজননী বাহিনীর উদ্যোগে বিজয়া সম্মেলনী

Nadia News:বাংলাদেশে অশান্তির ফলে নিশ্চি্দ্র নিরাপত্তা ভারত বাংলাদেশ আন্তর্জাতিক সীমান্তের নদীয়ায়

Purba Medinipur ভয়াবহ বাস দুর্ঘটনা হলদিয়ায়, নিখোঁজ মহিলা ও শিশু সহ বেশ কয়েকজন

আমেরিকা সফর বাতিল করলেন রাজ্যপাল সিভি আনন্দ বোস

কাজের দাবিতে উত্তরবঙ্গ মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতালে সুপারকে স্মারকলিপি