Share on whatsapp
Share on twitter
Share on facebook
Share on email
Share on telegram
Share on linkedin

গরমে রোজ জাম খাচ্ছেন? খাওয়ার সময় মেনে চলুন এই নিয়মগুলি

Share on whatsapp
Share on facebook
Share on twitter
Share on email
Share on telegram
Share on linkedin

Newsbazar24: গরমে বাজারে ফলের অভাব নেই। তবে এই সময় জামের কদর খানিকটা বেশি থাকে। জামে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে পুষ্টিগুণ। পটাশিয়াম, ফসফরাস, ক্যালশিয়াম, সোডিয়াম, ম্যাগনেশিয়াম সমৃদ্ধ জাম শরীরের অনেক সমস্যার সমাধান করে।

জাম কীভাবে শরীরের যত্ন নেয়?

১) গরমে রক্ত পরিশোধনকারী হিসাবে কাজ করে জাম।  রক্তে হিমোগ্লোবিন এবং আয়রনের মাত্রা বৃদ্ধি করে জাম। রক্ত থেকে যাবতীয় দূষিত পদার্থ শোষণ করে রক্ত পরিষ্কার রাখে। রক্ত পরিষ্কার থাকলে ত্বকেও এর প্রভাব পড়ে। ত্বক সুস্থ থাকে। চোখের স্বাস্থ্য ভালো রাখে জাম।

২) প্রচুর পরিমাণে পটাশিয়াম সমৃদ্ধ জাম উচ্চরক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে রেখে হৃদ্‌রোগের ঝুঁকি কমায়। নিয়মিত জাম খাওয়ার অভ্যাস হার্ট অ্যাটাক বা মানসিক চাপের আশঙ্কা কমায়।

৩) জামে থাকা ডায়েটারি ফাইবার কোষ্ঠকাঠিন্যের সমস্যা দূর করে। দীর্ঘ দিন ধরে যাঁরা কোষ্ঠকাঠিন্যের সমস্যায় ভুগছেন, সুস্থ থাকতে তাঁরা ভরসা রাখতে পারেন জামে।

৪) যাঁদের ডায়াবিটিস আছে তাঁদের জন্যেও জাম খাওয়া স্বাস্থ্যকর। বিশেষ করে জামের বীজ ডায়াবেটিকদের জন্য উপকারী।

তবে এই সুফলগুলি পেতে হলে জাম খাওয়ার সময় এবং পরে মেনে চলতে হবে কয়েকটি নিয়ম।

১) তেষ্টা পেলেও জাম খেয়ে কখনও জল খাবেন না। নইলে ডায়েরিয়া ও বদহজমের মতো সমস্যা হতে পারে। জাম খাওয়ার অন্তত আধ ঘণ্টা পরে জল খান।

২) খালি পেটে জাম না খাওয়া ভালো। এতে বদহজম, অম্বল হয়ে যাওয়ার আশঙ্কা থাকে।
 
৩) জাম খাওয়ার পর দুধ, পনির, দইয়ের মতো দুগ্ধজাত খাবার এড়িয়ে চলুন।
 

৪) জাম এবং হলুদ কখনও একসঙ্গে খাবেন না। জাম খাওয়ার পর তাই হলুদ দিয়ে তৈরি কোনও খাবার না খাওয়াই ভালো।

৫) জাম খাওয়ার সঙ্গে সঙ্গে আচারজাতীয় কোনও খাবার না খাওয়াই ভালো।

 

 

Share on whatsapp
Share on facebook
Share on twitter
Share on email
Share on telegram
Share on linkedin