Friday , 8 November 2024 |
  1. Delete-31-10-24
  2. উপাসনা এবং ধর্ম
  3. কলকাতা
  4. কৃষি ও ফুল বাগান
  5. খেলা
  6. গ্রহ শান্তি
  7. চলো যাই
  8. জানা অজানা
  9. দেশ
  10. পড়াশোনা
  11. পথ চলতি
  12. পেশা প্রস্তুতি
  13. প্রযুক্তি ও বিজ্ঞান
  14. ফ্যাশান
  15. বিজ্ঞাপন

কৃষ্ণনগরের মানুষের আবেগ নিয়েই আড়াইশোটা বছর পেরিয়েছে ‘বুড়িমা’ জগদ্ধাত্রী! ইতিহাস না জানলেই নয়…

প্রতিবেদক
Sankar Chakraboty,Admin
November 8, 2024 8:35 pm

news bazar24 ঃ কৃষ্ণনগরের জগদ্ধাত্রী পূজা বিশ্ব বিখ্যাত। এই জেলায় জগদ্ধাত্রী পূজা শুরু হয় কৃষ্ণনগরের রাজা কৃষ্ণচন্দ্রের হাত ধরে। কৃষ্ণনগরের অন্যতম জনপ্রিয় পূজা হল কৃষ্ণনগর শহরের চাষাপাড়া বারোয়ারির জগদ্ধাত্রী পূজা। এই বারোয়ারির মূর্তি ‘বুড়িমা’ নামেই পরিচিত। কৃষ্ণনগরের জগদ্ধাত্রী পূজায় ঐতিহ্য ও আবেগের আরেকটি নাম চাষাপাড়ার ‘বুড়িমা’। প্রায় আড়াইশ বছর ধরে চলে আসছে এই পূজা। এই পূজা শুরু হয়েছিল ১৭৭২ সালে। এই বছর ‘বুড়িমা’ পূজার ২৫২তম বছর।

কথাতেই আছে , দুর্গাপূজা বাঙালিদের জন্য শারদীয় উৎসব হলেও, জগদ্ধাত্রী পূজা হল কৃষ্ণনগরের মানুষের কাছে শারদীয় উৎসব। কৃষ্ণনগর ও এর আশেপাশে রয়েছে বুড়িমার অনেক গল্প।

তবে এই বুড়িমার পূজার প্রচলনের ইতিহাস নিয়ে মতভেদ রয়েছে। কেউ কেউ বলে যে রাজা স্বপ্নাদেশ পেয়ে এবং এই পূজা তৎকালীন লেথেলদের হাতে তুলে দিয়েছিলেন ।
অনেকের মতে, রাজা তার মায়ের পূজাকে রাজপ্রাসাদের বাইরে ছড়িয়ে দিতে এই পূজা শুরু করেন। জগদ্ধাত্রী পুজো চারদিনের হলেও কৃষ্ণনগর মূলত একদিনের পুজো হয় । কৃষ্ণচন্দ্রের নগরীতে নবমীর দিন প্রধান পূজা হয়। এই পুজো দেখতে কৃষ্ণনগরে লক্ষাধিক মানুষ ভিড় করেন। প্রায় ২ লাখ মানুষকে ভোগ প্রসাদ দেওয়া হয়। এই পুজোর জন্য কোনও চাঁদা তুলতে হয় না , লোকেরা লাইনে দাঁড়িয়ে দান চাঁদা হিসেবে টাকা জমা দেয়। ‘বুড়িমা’ পূজার জন্য প্রতি বছর লাখ লাখ টাকা জমা পড়ে । প্রায় ১৫ কেজি সোনার অলঙ্কার দিয়ে সাজানো হয়েছে বুড়িমাকে ।

এই পুজোর কোনও থিম নেই, এখানকার থিম ‘বুড়িমা’, মানুষের আবেগের মূর্তি। উদ্যোক্তাদের দাবি, রাজবাড়ীর জগদ্ধাত্রী পুজো শুরু হওয়ার কয়েক বছরের মধ্যেই এখানকার পুজো শুরু হয়। তবে শুরু থেকেই এই পূজা ‘বুড়িমা পূজা’ নামে পরিচিত ছিল না। প্রবীণদের অভিমত যে নামটি সম্ভবত পঁচাত্তর বছর আগে দেওয়া হয়েছিল। বুড়িমার পুজোয় দেবীর উপস্থিতি নিজেই অনন্য। কৃষ্ণনগরের সমস্ত মূর্তি বিসর্জন দেওয়ার পরে, অবশেষে বুড়িমাকে বিসর্জন দেওয়া হয়। প্রথা অনুযায়ী দেবী কাঁধে চেপে বিসর্জনের পথে এগিয়ে যান। প্রথমে রাজবাড়ীর চারপাশে নিয়ে যাওয়া হয়, তারপর জলঙ্গীর ঘাটে নিয়ে যাওয়া হয়। বিসর্জন দেখতে ভক্তরা রাস্তার ধারে ভিড় করেন।।

WhatsApp channel Join Now
Telegram channel Join Now

সর্বশেষ - মালদা

আপনার জন্য নির্বাচিত

মালদায়: মৃত দেহ নিতে পুলিশ সহ অন্য কর্মীদের প্রণামী ৪ হাজার টাকা ! পড়ুন বিস্তারিত…

তৃণমূল কংগ্রেস পরিচালিত পঞ্চায়েতের ১০০ দিনের কাজের টাকা বাংলাদেশি নাগরিকদের ব্যাঙ্কের আ্যকাউন্টএ।

এবার ‘ছাবা’য় মেতেছে ভারতবাসী – নতুন রেকর্ড

তোতা পাখি যখন দাঁতের ডাক্তার

ডেঙ্গু নিয়ে সচেতন করার জন্য পৌরসভা এলাকায় নির্দেশ সম্বলিত পোস্টার

রাশিফল — 18 February

কোলকাতার কাছেই ২টি অফবিট জঙ্গল

সোশ্যাল মিডিয়ার দৌলতে ধুনুচি নাচ, হাড়িভাঙ্গা ও শঙ্খধ্বনি প্রতিযোগিতা কি হারিয়ে যেতে বসেছে?

সরকারি জমি দখল মুক্ত করতে জেসিবি দিয়ে অবৈধ নির্মাণ ভেঙে দিল কামারহাটি পৌরসভা

World news আফ্রিকার লিবিয়ায় ভয়াবহ বন্যায় এখনো পর্যন্ত মৃতের সংখ্যা প্রায় ২১০০