Share on whatsapp
Share on twitter
Share on facebook
Share on email
Share on telegram
Share on linkedin

আঙুলের ছাপ নকল করে লুট লাখ লাখ টাকা, বাঁচার উপায় কী?

Share on whatsapp
Share on facebook
Share on twitter
Share on email
Share on telegram
Share on linkedin

news bazar24:
গ্রাহকদের একাউন্ট থেকে লোপাট হয়ে যাচ্ছে লক্ষ লক্ষ টাকা তাও শুধুমাত্র আধার কার্ডের তথ্য মারফতেই। যে কারণে কেন্দ্র যথেষ্ট উদ্বিগ্ন হয়ে পড়েছে। এ বিষয়ে রাজ্যগুলিকে এবং কেন্দ্রশাসিত অঞ্চলগুলিকে খোলা খুলি চিঠি দিয়ে এ বিষয়ে সচেতন থাকতে বলেছেন।

কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন বর্তমান সময়ে এই সাইবার ক্রাইম জাঁকিয়ে বসেছে মানুষের জীবনে এবং ব্যাংক থেকে সাধারণ মানুষের টাকা হাতিয়ে নিচ্ছেন তাঁরা। সাধারণ মানুষের কষ্টের অর্জিত টাকা এবং ভবিষ্যতের সঞ্চয়কে হাতিয়ে নিয়ে তাদের দিশেহারা করে দিচ্ছেন। কিন্তু কিভাবে সম্ভব হচ্ছে এগুলো।

সাইবার বিশেষজ্ঞরা বলছেন সাইবার অপরাধীরা গ্রাহকের আঙুলের ছাপ অর্থাৎ বায়োমেট্রিক তথ্যকে কাজে লাগাচ্ছেন। যে সমস্ত রাজ্যে এই ধরনের সাইবার ক্রাইম ঘটেছে সেগুলি হল হরিয়ানা রাজস্থান ঝাড়খন্ড বিহার উত্তর প্রদেশ এবং পশ্চিমবঙ্গ। কেন্দ্রের চালু করা এন পি সি আই পরিষেবাকে হাতিয়ার করছেন তাঁরা। তাঁরা গ্রাহকদের বায়োমেট্রিক তথ্য ক্লোন করছেন যেগুলি রাজ্যের রেজিস্ট্রি ওয়েবসাইটগুলিতে আপলোড করা রয়েছে। সেই ওয়েবসাইটগুলোকেই হ্যাক করে নিচ্ছেন তাঁরা এবং সমস্ত তথ্য জেনে নিচ্ছেন তাঁরা এক নিমেষে। যার ফলে কাজ অনেকটাই সহজ হয়ে যাচ্ছে।

এ বিষয়ে ব্যাংকে গিয়ে অভিযোগ জানালেও পুলিশ স্টেশনে অবশ্যই ফায়ার করতে হবে গ্রাহককে। মোদি সরকারের এই যে ডিজিটালাইজেশন পরিষেবা তা যে কতটা নিরাপত্তাহীন তা নিয়ে বিতর্ক তৈরি হয়েছে। যে কারণে এর বিকল্প ব্যবস্থা নিয়েও ভাবছেন বিশেষজ্ঞরা। তাই কিছু সতর্কতা অবলম্বন করতে হবে সাধারণ মানুষকেও। আধার নম্বর অবশ্যই ব্যক্তিগত রাখতে হবে এবং যেখানে খুশি আঙুলের ছাপ না দেওয়া এবং সবথেকে গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হলো এম আধার মোবাইল অ্যাপে গিয়ে নিজের তথ্য লক করতে হবে যাতে আপনার তথ্য সুরক্ষিত থাকে। এই পন্থা গুলি অবলম্বন করলে কিছুটা হলেও স্বস্তি পাওয়া যাবে।

Share on whatsapp
Share on facebook
Share on twitter
Share on email
Share on telegram
Share on linkedin